সময়টা ছিলো রত্ন প্রসবের
১ লা জুলাই ১৮৮২ সালে
জন্মে ছিলেন এক সংকট কালে,
অভাবের সংসার সুখ ছিল না ভালে
ডাঃ হয়ে উঠেছেন, দেখছেন কালে কালে।
পিতা প্রকাশ চন্দ্র, মাতা অঘোর কামিনী।
ডাক বিভাগের সামান্য বেতন
তাতেই প্রকাশের সংসার প্রতিপালন।
ভাবতেন দু'জনে কবে ফুরোবে এই যামিনী।
স্নাতক ডিগ্রি পাওয়ার পর
পড়তে গেলেন ডাক্তারি।
একেই বলে আদার ব্যাপারী
তবুও ডাক্তার হলেন কয়েক বছর পর।
থামলেন না তিনি, গেলেন বিদেশ।
ডিগ্রি নিলেন এম.আর.এফ., এফ.আর.সি.এস-
খুললেন চেম্বার, চলল বেশ
কত কি করলেন, ডাক্তারিই নয় শেষ।
হলেন মেয়র, ভাইস চ্যান্সেলর।
প্রেসিডেন্ট হলেন মেডিক্যালে
মুখ্যমন্ত্রী হলেন ১৯৪৮ এ বাঙ্গালে
ভারত রত্ন গরীব দুঃখী সকলের।
করলেন স্থপতি কল্যাণী , দুর্গাপুর ব্যারেজ
কারখানা, আরো কত কীর্তির আছে যে হিসেব
আমৃত্যু মুখ্যমন্ত্রী কেউ করেনি নিকেষ
১৯৬২ তে মহাপ্রয়াণ, দুঃখের নাই শেষ।
দেশের হাল ধরতে তুমি
এসো একবার এই ভূমি
নেবো তোমার চরণ চুমি।
যত জ্ঞানী গুণী বিদ্ধগ্ধ জন
একে একে জন্মে ছিলেন তখন
তার মধ্যে বিধান চন্দ্র বঙ্গ শের।
একে একে জন্মে ছিলেন তখন
তার মধ্যে বিধান চন্দ্র বঙ্গ শের।
১ লা জুলাই ১৮৮২ সালে
জন্মে ছিলেন এক সংকট কালে,
অভাবের সংসার সুখ ছিল না ভালে
ডাঃ হয়ে উঠেছেন, দেখছেন কালে কালে।
পিতা প্রকাশ চন্দ্র, মাতা অঘোর কামিনী।
ডাক বিভাগের সামান্য বেতন
তাতেই প্রকাশের সংসার প্রতিপালন।
ভাবতেন দু'জনে কবে ফুরোবে এই যামিনী।
স্নাতক ডিগ্রি পাওয়ার পর
পড়তে গেলেন ডাক্তারি।
একেই বলে আদার ব্যাপারী
তবুও ডাক্তার হলেন কয়েক বছর পর।
থামলেন না তিনি, গেলেন বিদেশ।
ডিগ্রি নিলেন এম.আর.এফ., এফ.আর.সি.এস-
খুললেন চেম্বার, চলল বেশ
কত কি করলেন, ডাক্তারিই নয় শেষ।
হলেন মেয়র, ভাইস চ্যান্সেলর।
প্রেসিডেন্ট হলেন মেডিক্যালে
মুখ্যমন্ত্রী হলেন ১৯৪৮ এ বাঙ্গালে
ভারত রত্ন গরীব দুঃখী সকলের।
করলেন স্থপতি কল্যাণী , দুর্গাপুর ব্যারেজ
কারখানা, আরো কত কীর্তির আছে যে হিসেব
আমৃত্যু মুখ্যমন্ত্রী কেউ করেনি নিকেষ
১৯৬২ তে মহাপ্রয়াণ, দুঃখের নাই শেষ।
দেশের হাল ধরতে তুমি
এসো একবার এই ভূমি
নেবো তোমার চরণ চুমি।
~ হর্ষময় মণ্ডল
© Copyright Protected
1 Comments
কবিতার ছন্দে, জীবনী কথা
ReplyDeleteভালো লাগলো......ধন্যবাদ